হু হু করে চাহিদা বাড়ছে ই স্কুটারের। দিন দুয়েক আগেই যখন ওলা স্কুটারের বুকিং শুরু হল, দেখা গেল সেকেন্ডে চারটি করে স্কুটার বুক হচ্ছে। এই ঘটনায় যেমন বাইক প্রেমীদের পোয়াবারো তেমনই মৃত্যুঘণ্টা বাজছে পেট্রলে চলে বাইক বা স্কুটারের। এমনকি অনেকেই মনে করছেন দিন শেষ হয়ে এল বলে গ্যাসে চলা স্কুটারেরও।
হিরো ইলেকট্রিক প্রাইভেট লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর নবীন মুঞ্জাল একটি সাক্ষাৎকারে তো বলেই ফেললেন, ২০২৭ সালের মধ্যে ১০০ শতাংশ দেশের স্কুটারই বৈদ্যুতিন হয়ে যাবে। আর নতুন করে তেলে চলা স্কুটার দরকার হবে না।
কেন এত বেশি বাজার দর ই-স্কুটারের? এক কথায় বললে, ই-স্কুটার দামে সস্তা। ঝক্কি কম এই বাহন পোষার। পেট্রোল পাম্প বা গ্যাস স্টেশনে ছোটার ঝামেলা নেই। সবচেয়ে বড় কথা পেট্রোল বা গ্যাসোলিনের যে রকম দূষণ ছড়ায়, ই-স্কুটার তার ঠিক উল্টো। এই গাড়িতে দূষণের কোনও বালাই নেই।
এই কারণেই প্রথম দিনেই ওলা বুকিং বাবদ ভারতীয়রা খরচ করেছিল ছয় বিলিয়ন। প্রমাণ হয়ে গিয়েছে ভবিষ্যতে বাজার দখল করবে ই-স্কুটারই।